অতীত স্মৃতি থেকে মুক্তি: মানসিক চাপ হ্রাস এবং সুস্থ জীবনযাপন

আমি আমার ফ্যামিলি সহ বসুন্ধরাতে থাকি। আমি, আম্মু, নানা, নানি। কিন্তু ২০২০ সাল থেকে আমি আর আম্মুই থাকি। নানা নানি মাঝে মাঝে আসেন। আমার আব্বু চট্টগ্রামে জব করে।
আমার বয়স ২২ বছর। আমার ছোট ভাই আছে ওর বয়স ২০ বছর। ও অস্ট্রেলিয়াতে পড়াশোনা করে।আমি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ি এখানে।
সমস্যা টা হলো আমার আর আমার আম্মুর।

করোনার সময় থেকে চলছে আমার ওই ২ বছরের ঘটনা সবসময় চোখে ভাসে, খুব চেষ্টা করেও ভুলতে পারি না। এটা ভুলার জন্য ব্যাকুল, আমি আমার জীবনের ঘটনাটার কিছুটা বলছি। আমি ছোট থেকেই আম্মুর সাথে অনেক ফ্রি। আম্মুও আমার সাথে সব কথা বলে। আমাদের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব সম্পর্ক। আমার আম্মু স্কুল টিচার ছিল। এখন জব করে না।
করোনার সময় আমি সবসময় বাসায় থাকতাম। কলেজ বন্ধ থাকায় আমার কাজ ছিল থাকা ফোন টেপা আর আমি আর আম্মু ওয়ার্ক আউট করতাম।
করোনার সময়-কিছুদিন পর আমার জন্য বাসায় একজন টিচার ঠিক করা হলো উনি আমাকে পড়াতে আসতেন। করোনা আরো বেড়ে যাওয়ায় আসা বন্ধ করে দিলেন। আমি অনলাইনে পড়া শুরু করলাম।আমার ফোনটা নষ্ট হয়ে যায় আমি ল্যাপটপে ক্লাস করতাম। একদিন স্যার কখন জুমে পড়াবেন এটা জানার জন্য আম্মুর ফোন টা নিই। আম্মু তখন গোসল করছিল। না জানাইয়ে তার ফোন নিই। স্যারকে মেসেজ দেওয়ার জন্য হোয়াটসঅ্যাপে ডুকি দেখি সেখানে আম্মু আর স্যারের অনেক conversation আছে। আমি স্ক্রল করে দেখি তারা অনেক খারাপ খারাপ কথাও বলে কলেও কথা বলে এবং অনেক আপত্তিকর ছবি আদান প্রদান করে। আম্মু শুধু inner wear পরেই ছবি দেয়।
এর পর থেকে আম্মুর অগোচরেই আমি তার ফোন চেক করতাম।
শুরুতে খারাপ লাগতো কিন্তু পরে দেখার প্রতি আগ্রহ জন্মায়।

একদিন আম্মুকে বল্লাম তোমার আর স্যারের চ্যাট আমি দেখেছি। আম্মু চুপ করে থাকে কিছু বলে না। আমি রুমে চলে আসি একটু আম্মু আমার রুমে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে। কাউকে বলতে নিষেধ করে। তারপর এটা আর আব্বুকে বলিনি। আমার আম্মুকে দেখে খারাপ লাগছিল আমি বলি সমস্যা নাই।
এরপর থেকে আম্মুর সাথে আসি খুবই বেশি ফ্রি হয়ে যায়। আমি তার ট্রাস্টেড পার্সন হই। সবকিছুই আমার সাথে শেয়ার করতো।

raju akon youtube channel subscribtion

তারপর আব্বু বাসায় আসলো কিছু দিন ছিল। আমি frankly সব খোলাখুলি বলতেছি। আমি আগেও ছোটবেলায় আব্বু আম্মুর মেলামেশা দেখেছি। হঠাৎ করে একদিন রাতে তারা দরজা লক না করেই করছিল।আমি বাইরে থেকে বুঝতে পেরেই চলে এসেছি রুমে। কিন্তু আব্বু যেদিন চলে যাবে ওইদিন দুপুরে করছিল আমি নক না করেই ভুল করে রুমে ডুকে পড়েছি তাড়াতাড়ি করে আবার বের হয়ে গেছি। পরের দিন আব্বু চলে যায়।
আব্বু চলে যাওয়ার পর আমি জিজ্ঞেস করি কেমন আদর করলো আম্মু বলে তুমি দুষ্টু। আমরা আরও বেশি ফ্রি হয়। ১৫/২০ দিন পরে আবার আব্বু আসলো ২/৩ দিনের ছুটিতে। আব্বুর চলে যাওয়ার সময় গাড়ি যখন বের হচ্ছিল আম্মু বেলকনিতে দাড়িয়ে ছিল।আমি পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে বল্লাম আম্মু কেমন আদর দিলো তোমার। বল্লো তোর আব্বু পারে না তোর আম্মুকে বিয়ে দে নতুন জামাই লাগবে তোর আম্মুর। আমি বল্লাম তাই নাকি আম্মু। তারপর রুমে গেলাম অনেক হাসাহাসি হলো। আম্মু বল্লো তুই আমার মেয়ে।ছেলে না, এভাবে আমাদের মাঝে আন্ডারস্টান্ডিংটা বাড়ে। আমি তার ড্রেস সব কিছুর প্রসংসা করতাম। এগুলো আমার খুব স্পষ্ট মনে আছে। আমি চেষ্টা করেও ভুলতে পারি না। আমাদের মাঝে হাগ, কিচ এগুলো নরমাল ছিল।
আমাদের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব হয়। একসময় আম্মু একদিন সিরিয়াসলি বলে তোমার আব্বুর সাথে আমার সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না। যদিও তোমার সাথে শেয়ার করা উচিৎ না তাও বলছি আর continue করা সম্ভব না।আম্মুকে জড়িয়ে ধরি, জিজ্ঞেস করি কেন? আম্মু প্রায় রেগে গিয়ে বলে, তোমার বাপ আমার চেয়ে ১৪ বছরের বড়, এতোদিন সব ঠিক ছিল এখন আর সম্ভব না।তুমি বলো আমি কি করবো।

আমি বল্লাম তোমার ইচ্ছা, তারপর থেকে আম্মু relation এ গেছে।
আর একটা আমার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা হলো- একদিন আমরা বৃষ্টি ভিজি ছাদে নিচে এসে একসাথে এসে শাওয়ার নেওয়ার সময় আম্মু গেঞ্জি খুলে পিঠে ক্লিন করতে বলে। সত্যি বলতে আমার স্পর্শ গুলো খারাপ ছিল।
এভাবে আমরা কাছে আসা শুরু করি। সবকিছু এতোদিন নরমাল চলছিল এমন বন্ধুত্ব সম্পর্ক ছিল।

সবচেয়ে খারাপ দিন আসে কয়েক মাস আগে ৩১ ডিসেম্বর নাইটে আমি বন্ধুদের সাথে পিকনিক করি ভোর রাতে বাসায় ফিরি। আমি এতো বড় হওয়া শর্তেও প্রায়ই আম্মুর সাথে ঘুমায়। আমি আম্মুর রুমে গিয়ে আম্মুর সাথে ঘুমায়। একটু পর আমাদের মাঝে বাজে স্পর্শ হয়। আম্মু নিজে থেকে সব কিছুর সম্মতি দেয়।আমি তার পেটে হাত দিচ্ছিলাম সে হাত নিয়ে বুকের উপর নেয়। আমিও উত্তেজিত ছিলাম আমি তার শরীরের উপর উঠে যায়। আমার অবাক লাগে আম্মু নিজেই প্লাজু খুলে ফেলে। আমি অতিরিক্ত ভয় পায়। সাথে সাথে নেমে যায়। আমার হার্টবিট বেড়ে যায় উত্তেজনা মুহূর্তে কমে যায়। আম্মু আমাকে অনেক অভয় দেয়।বুকের সাথে জড়িয়ে ধরে থাকে। একটু পর কিচ করি, বুকে হাত দিই কিন্তু আম্মুর শরীরের উপরে যাওয়ার পর তার সাথে আমার পেনিস স্পর্শ করার সাথে সাথে বীর্যপাত হয়। অনেক চেষ্টায় ও ভিতরে প্রবেশ করাতে পারি না। আম্মু বুঝতে পেরেছিল আমি ভয় পাইছি। আমাকে সবরকম অভয় দিলো। আম্মু শুধু একটা ব্রা পরে আর কিছুই নেই। উঠে লাইট দিলো আমাকে নিয়ে সোফায় বসে বল্লো – গোসল করতে হবে। আমি আমার চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না।ওই ভাবেই গোসল করলো আর ঘুমাইনি আমি ঘুমায় গেছিলাম। আমি দুপুর পর্যন্ত ঘুমাই। পরের দিন রাতে ডিনার শেষে আম্মু নিজে থেকে কাছে আসে। আজও আম্মুর জড়িয়ে ধরার পরই আমার বের হয়। কিন্তু ভোর রাতে ২/৩ মিনিট হয়। এর পর থেকে আমি আম্মুকে কাছে আসতে বলতাম। আমরা স্বামী স্ত্রীর মতো যখন ইচ্ছা করি। আম্মু ভ্যকসিন নেয়। তাই আমরা কখনো প্রোটেকশন use করি না।সেও শারীরিকভাবে খুব সুখী আমিও।আমাদের এটা চার দেয়ালের বাইরে কেউ জানে না।
এখন আমরা এটা থেকে দূরে যেতে চায়।

আম্মুও আর চায় না আমিও না। আম্মুর কাছে সবকিছু নরমাল।আমিও তার সামনে সেইম কিন্তু এই বিষয় গুলো সবসময় আমার মাথায় ঘুরে বের হয় না। আমি নরমাল হতে চায়। আমার সব সময় ভয় করে যদি কেউ জেনে যায়।

আম্মু শারিরীক গঠন অনেক আকৃষ্ট এবং তার চাহিদা দেখে উত্তেজিত অবস্থায় আমি নিজেকে controll করতে পারি না। কিন্তু এটা থেকে দুরে থাকতে চায় আর ভয়টা কিভাবে দুর করবো সবসময় মনের ভিতর ভয় কাজ করে। আমাদের এই ঘটনা কেউ হয়তো জানবে না তাও ভয় করে ভুলতেই পারি না আর আম্মুর দেখলে আমি উত্তেজিত হয়ে যায় আর আম্মু ও। কিভাবে এই চাহিদা কমাবো। এসব থেকে দুরে থাকতে চাই। প্লিজ হেল্প।

শুনে গল্প মনে হতে পারে কিন্তু আমার স্পষ্ট মনে আছে। আমি সব বলেছি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *