Self-Care

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস, যা সাধারণত গেস্টেশনাল ডায়াবেটিস (Gestational Diabetes) নামে পরিচিত, গর্ভকালীন সময়ে অনেক নারীর মধ্যেই দেখা দিতে পারে। গর্ভাবস্থায় শরীরের ইনসুলিন কার্যকারিতায় কিছু পরিবর্তন আসে, যার ফলে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। এই অবস্থায় যদি গর্ভবতী মা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখেন, তবে তা বাচ্চার স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে বাচ্চার ক্ষতি ১. […]

স্যালাইন (Saline) হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) মিশ্রিত একটি জলীয় দ্রবণ, যা শরীরের তরল ও ইলেক্ট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত, শরীরে পানিশূন্যতা, ডিহাইড্রেশন বা সোডিয়ামের অভাব দেখা দিলে স্যালাইন দেওয়া হয়। তবে স্যালাইন গ্রহণের ফলে রক্তচাপ (ব্লাড প্রেসার) বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা আছে, বিশেষ করে যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তাদের জন্য। স্যালাইনের প্রভাব রক্তচাপে ১.

পাইলস বা হেমোরয়েড হলো একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যেখানে মলদ্বারের চারপাশের শিরাগুলোতে অতিরিক্ত চাপের কারণে সেগুলো ফুলে যায় বা প্রদাহ হয়। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খুবই বেদনাদায়ক এবং অস্বস্তিকর হতে পারে। যদিও পাইলস দীর্ঘস্থায়ী রোগ নয়, এটি সময়মতো চিকিৎসা না করলে গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে। তবে সঠিক চিকিৎসা ও জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে পাইলস পুরোপুরি ভালো

ডাবের পানি হলো এক প্রকার প্রাকৃতিক পানীয় যা প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদানসমৃদ্ধ। এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে এবং প্রয়োজনীয় ইলেক্ট্রোলাইট সরবরাহ করে। গরমের সময় বা শারীরিক পরিশ্রমের পর ডাবের পানি শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি এনে দেয়। এর মধ্যে থাকা প্রাকৃতিক সুগার এবং ভিটামিন-খনিজ শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তবে ডাবের পানি সঠিক নিয়মে এবং পরিমিত পরিমাণে পান করা

মলদ্বারে ব্যথা একটি সাধারণ কিন্তু অস্বস্তিকর সমস্যা, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। মলদ্বার বা পায়ুপথের সংক্রমণ, প্রদাহ, অথবা ক্ষতজনিত কারণে মলদ্বারে ব্যথা হতে পারে। কখনো কখনো এটি গুরুতর রোগেরও লক্ষণ হতে পারে। মলদ্বারে ব্যথার সাধারণ কারণসমূহ ১. পাইলস (হেমোরয়েডস) পাইলস বা হেমোরয়েডস হলো মলদ্বারে রক্তনালীগুলোর ফোলাভাব, যা প্রায়ই ব্যথা এবং রক্তপাতের কারণ হতে পারে। এটি

স্নেহজাতীয় খাবার, যা আমরা সাধারণত চর্বি বা ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার হিসেবে চিনি, শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পুষ্টি উপাদান। ফ্যাট আমাদের শরীরে শক্তি সঞ্চিত রাখতে সহায়ক, ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে, এবং বিভিন্ন হরমোন ও কোষের কার্যক্রমে প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করে। সঠিক পরিমাণে স্নেহজাতীয় খাবার গ্রহণ স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হলেও অতিরিক্ত ফ্যাট

মেয়েদের সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো মুখের উজ্জ্বলতা। উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যবান ত্বক সবাই চায়, তবে তা অর্জন করতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলা ও সঠিক যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার অনেক উপায় রয়েছে, যা ত্বকের সুস্থতা এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়ক। মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ১০টি উপায় ১. পর্যাপ্ত পানি পান ত্বককে